বিশ্বে লেসফ্রে
Lesaffre.com এ আরও.
লিসাফ্রি, তার ইতিহাসে একটি দীর্ঘ সময় জুড়ে বাংলাদেশে স্থানীয় উদ্দেশ্য নিশ্চিত করতে একটি শক্তিশালী বিক্রয় উপস্থিতি তৈরি করেছে। লিসাফ্রি দল ও তার বাংলাদেশী পরিবেশক – এ. আর. চৌধুরী লিঃ – যৌথভাবে যত্ন ও মনোযোগের সাথে গ্রাহকসেবা নিশ্চিত করে থাকে।
ক্রেতারা বাংলাদেশের যেখানেই থাকুন না কেন, আর ছোট বা বড় যেই বেকারী মালিকই হোন না কেন, তাঁরা ভরসা রাখতে পারেন:
বাংলাদেশে লিসাফ্রি বিক্রয় প্রতিষ্ঠানের গঠন এমন হয়েছে যাতে করে প্রতিষ্ঠানটি একটি বৈশ্বিক
গোষ্ঠীর বিশেষজ্ঞ জ্ঞান ও শিল্প যন্ত্রপাতিরই যোগান দেয় না, বরং তাদের চাহিদা অনুযায়ী স্থানীয়
সেবাও প্রদান করে থাকে। লিসাফ্রি’র সেলস ও মার্কেটিং বিভাগ এবং এ. আর. চৌধুরি লিঃ এর বিক্রয় বিভাগ ক্রেতাদের প্রত্যাশা পূরণে স্বকীয় পদ্ধতি নিখুঁত করতে রোজ পারস্পরিকভাবে সক্রিয় থাকেন।
ভারত উপমহাদেশের সেলস এরিয়া ম্যানেজার হিসাবে জুলাই ২০১৭ থেকে আমি বাংলাদেশ, শ্রীলংকা,
পাকিস্তান, আফগানিস্তান, মালদ্বীপ, প্যালেস্টাইন ও মাল্টায় কোম্পানীর দায়িত্বে নিয়োজিত।
একজন মার্কেট ম্যানেজারকে সবচেয়ে উপযুক্ত সমাধান দেবার জন্য তার বাজার, সরাসরি ক্রেতা এবং ব্যবহারকারিদের ততটাই ভালভাবে জানতে হয় যতটা তার প্রতিযোগীদের বিষয়ে জানতে হয়। আমি লিসাফ্রি গ্রুপের প্রয়োজনীয়তা এবং কৌশলগুলির সাথে সমন্বয় করে এ ব্যাপারে সব সময় নিশ্চিত হওয়ার চেষ্টা করি।
লিসাফ্রি ও এ. আর. চৌধুরী লিঃ গত ৩৫ বছর ধরে একযোগে কাজ করছে এবং দুই কোম্পানীর সম্পর্ক সাধারন ব্যবসায়িক সীমারেখা অতিক্রম করে গেছে। এটি একটি সত্যিকার বন্ধুত্ব ও বিশ্বাসের সম্পর্ক এবং দু পক্ষই একই মূল্যবোধ ও লক্ষ্যে বিশ্বাসী।
প্রযুক্তিগত সমন্বয় আমার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব এবং এটি আমার হৃদয়ের সবচেয়ে নিকটবর্তী। লিসাফ্রি’র মাস্টার বেকারদের সহযোগিতায় আমি স্থানীয় বেকারদের জন্য কারিগরি সফরের ব্যবস্থা করে থাকি। আমাদের কাজ হচ্ছে গ্রাহক ও চূড়ান্ত ব্যবহারকারীদের কথা শোনা যাতে তাদের চাহিদা পূরণ করা সম্ভব হয় এবং তারা প্রত্যাশিত সাফল্যের পথে এগিয়ে যেতে পারে।
বর্তমানে নতুন এশিয়ান টাইগার হিসেবে পরিচিত বাংলাদেশ এক অবিরাম উন্নয়নশীল দেশ যেখানকার সুশিক্ষিত ও সচেতন যুব সমাজ দেশ বদলে দিতে আগ্রহী এবং দ্রুত উন্নয়নের প্রাণশক্তিতে বলীয়ান। দেশটি এখন বস্ত্র, ওষুধ, আইটি এবং ডিজিটালসহ নতুন প্রযুক্তির মত বহু খাতে যথেষ্ট শক্তিশালী। এখানে প্রতিদিন নতুন নতুন ব্যবসায়িক ও সামাজিক ধারণা জন্মাচ্ছে।
তবে এদেশে বেকারি শিল্প অনেকটাই গতানুগতিক রয়ে গিয়েছে এবং খুব প্রতিযোগিতামূলক। তবে কিছু বৃহৎ প্রকল্প খুব শীঘ্র চালু হবে এবং এই সম্পূর্ণ খাতকে এগিয়ে নিয়ে যাবার চালিকা শক্তি হবে।
আজ বাংলাদেশে প্রতিটি বেকারী শেফ এর প্রয়োজনের সাথে খাপ খাইয়ে লিসাফ্রি’র একটি বিশাল পরিসরের পণ্যসামগ্রী রয়েছে। বাজারে আমাদের উৎপাদনগুলোরই বেশী কাটতি এবং আমি সবচেয়ে ব্যয়-সাশ্রয়ী প্রক্রিয়ায় এই উচ্চ মানের লক্ষ্য অব্যাহত রাখতে চাই।”